菊花茶有什么好处和坏处?这篇文章一次性讲清楚!
খেয়াল করলাম বেশ কিছুদিন ধরেই বিকেল বেলা মাথাটা কেমন যেন ধরে থাকে। ভাবলাম, চা বানিয়ে খাই। আলমারি হাতড়ে চায়ের সাথে খাওয়ার মতো তেমন কিছুই পেলাম না। হঠাত্ চোখে পড়ল গতমাসে কিনে আনা চন্দ্রমল্লিকা ফুলের শুকনো পাপড়ির প্যাকেটটা। ভাবলাম, এইটা দিয়েই চা বানিয়ে দেখি কেমন লাগে।
শুকনো চন্দ্রমল্লিকা ফুল জোগাড় করা
গ্রামে আমার বাড়ির আশেপাশে তেমন একটা ফুলের দোকান নেই। তাই, গতমাসে যখন শহরে গিয়েছিলাম, তখনই খুঁজে একটা দোকান থেকে চন্দ্রমল্লিকা ফুলের শুকনো পাপড়ি কিনে আনি। আমার কপাল ভালো, খুঁজে পেয়ে গিয়েছিলাম।
চা বানানোর প্রস্তুতি
- প্রথমে কেটলিতে পরিমাণ মতো পানি নিলাম।
- তারপর চুলা জ্বালিয়ে পানিটা গরম করলাম।
- পানি ফুটে উঠলে, শুকনো চন্দ্রমল্লিকা ফুলের পাপড়িগুলো পানিতে ছেড়ে দিলাম।
- কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলাম, যাতে ফুলের নির্যাসটা ভালোভাবে পানির সাথে মিশে যায়।
স্বাদ পরীক্ষা ও অন্য উপকরণ মেশানো
চা বানানোর পর প্রথমে একটু খেয়ে দেখলাম। স্বাদটা একটু অন্যরকম, কেমন যেন একটা ফুলের গন্ধ মেশানো। আমার কাছে খুব একটা খারাপ লাগল না। তবে, আরেকটু স্বাদ বাড়ানোর জন্য সামান্য চিনি আর আদা মিশিয়ে নিলাম।

ফলাফল ও উপকারিতা
এইবার খেয়ে দেখি, স্বাদটা একদম অন্যরকম হয়ে গেছে! আগে যে ফুলের গন্ধটা একটু বেশি লাগছিল, এখন সেটা তেমন নেই। বরং, চিনি আর আদার সাথে মিশে বেশ ভালোই লাগছে।
চা টা শেষ করার কিছুক্ষণ পর খেয়াল করলাম, মাথা ব্যথাটা কেমন যেন কমে গেছে। গুগলে সার্চ করে দেখলাম, সত্যিই তো! চন্দ্রমল্লিকা ফুলের চা মাথা ব্যথার জন্য উপকারী। আরও দেখলাম, এই চায়ের নাকি আরও অনেক গুণ আছে - যেমন, এটি শরীর ঠান্ডা রাখে, হজমে সাহায্য করে, এমনকি টেনশন কমাতেও নাকি সাহায্য করে।
কিছু সতর্কতা
তবে, গুগলে এটাও দেখলাম যে, সবার জন্য এই চা কিন্তু উপকারী না। যাদের পেটের সমস্যা আছে, বা যারা গর্ভবতী, তাদের এই চা না খাওয়াই ভালো। আর হ্যাঁ, অতিরিক্ত কোনোকিছুই ভালো না, তাই এই চা-টাও বেশি না খাওয়াই ভালো।
আজ এই পর্যন্তই।
