客厅摆放发财树的正确方法,附示意图一看就会!
খেয়াল করেছেন কি, ইদানীং অনেকের বাড়িতেই একটা না একটা গাছ চোখে পড়বেই। আমার নিজের বাড়িতেও কিন্তু আছে বেশ কয়েকটা। তার মধ্যে একটা হল এই ফাত্সাই শু (发财树)। ভাবলাম, এই গাছটা নিয়ে যখন এতো মাতামাতি, তখন এটা বসানোর একটা নিয়ম নিশ্চয়ই আছে। তাই, ঘাঁটাঘাঁটি করে, একটু পড়াশোনা করে, যা বুঝলাম, সেটাই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
কোথায় বসাবো, সেটাই তো আসল কথা!
প্রথমে ঠিক করলাম, গাছটা কোথায় রাখবো। আমার বসার ঘরের দক্ষিণ-পূর্ব কোণটা খালিই পড়ে ছিলো। শুনলাম, এই দিকটা নাকি টাকার দিক! মানে, এই দিকে গাছ রাখলে টাকা-পয়সা আসবে। তাই, আর দেরি না করে, ওই কোণটাতেই গাছটা বসিয়ে দিলাম।
আলো-বাতাসের ব্যবস্থা
তবে, একটা জিনিস মাথায় রাখতে হয়েছে। সরাসরি রোদে রাখলে গাছের পাতাগুলো জ্বলে যেতে পারে। তাই, এমন জায়গায় রেখেছি, যেখানে আলো আসে, কিন্তু সরাসরি রোদটা লাগে না।

ঘরের সাজেও কিন্তু দারুণ মানায়!
আরেকটা ব্যাপার খেয়াল করলাম, গাছটা বসানোর পর ঘরের চেহারাটাই যেন বদলে গেছে! একটা স্নিগ্ধ ভাব চলে এসেছে। মনটাও বেশ ফুরফুরে থাকে।
মাটি আর টবের জোগাড়
গাছটা লাগানোর জন্য মাটিও তো চাই, তাই না? শুনলাম, দোআঁশ মাটি নাকি এই গাছের জন্য ভালো। তাই, নার্সারি থেকে মাটি এনে, একটা সুন্দর দেখে টবে গাছটা লাগিয়ে দিলাম।
জল দেওয়ার নিয়ম
গাছ তো লাগালাম, কিন্তু জল না দিলে কি আর বাঁচবে? বেশি জল দিলে গাছের গোঁড়া পচে যেতে পারে, আবার কম জল দিলেও মুশকিল। তাই, মেপে মেপে জল দিই। মাটিটা শুকিয়ে গেলেই কেবল জল দিই, যাতে গোঁড়াটা সব সময় ভিজে না থাকে।
ফলাফল?
এই সব নিয়ম মেনে, যত্ন করে, গাছটা বেশ সুন্দর বেড়ে উঠছে। আর হ্যাঁ, সত্যি বলতে কি, গাছটা বসানোর পর থেকে আমার অর্থনৈতিক অবস্থাতেও যেন একটা ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। সেটা কতোটা গাছের গুণে, আর কতোটা আমার নিজের চেষ্টায়, সেটা বলা মুশকিল! তবে, যাই হোক, গাছটা যে আমার জীবনে একটা ভালো প্রভাব ফেলেছে, সেটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই।
